আমিনুল হক সিপনঃ
কোরবানির ঈদ ঘনিয়ে আসায় জমে উঠতে শুরু করেছে সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার পশুর হাটগুলো। তবে এখনো আশানুরুপ ক্রেতার দেখা মিলছে না; কেনাবেচাও কম। শেষ মুহূর্তে তা বাড়বে বলে আশা বিক্রেতা ও হাট ইজারাদারদের।
উপজেলায় এ বছর কোরবানিযোগ্য গরু-মহিষ-ছাগল ও ভেড়া বেচাকেনার জন্য মোট ২টি স্থায়ী ও ১ একটি অস্থায়ী হাট নির্ধারণ করা হয়েছে। স্থায়ী হাটের মধ্যে উপজেলার রানীগঞ্জ বাজার ও রসুলগঞ্জ বাজার। অস্থায়ী হাটের মধ্যে জগন্নাথপুর পৌর পয়েন্ট।
রোববার দুপুরে জগন্নাথপুর পৌর পয়েন্টস্থ অস্থায়ী হাটে গিয়ে দেখা যায়, কোরবানির পশু দিয়ে কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে আছে হাট। ছোট-বড় ও মাঝারি সাইজের প্রচুর দেশি গরু বিক্রির জন্য হাটে আনা হয়েছে। এসব গরুর মধ্যে গৃহস্তের গরু বেশি। কিন্তু কেনাবেচা কম।
হাটে আসা জগন্নাথপুর উপজেলার চিলাউড়া গ্রামের খামারি রাফিক মিয়া বলেন, নিজের খামারের ৪ টি গরু নিয়ে সকাল থেকে হাটে এসেছি। কিন্তু বাজারে ক্রেতা কম থাকায় আশানুরূপ দামদর হচ্ছে না।
নুরুল আমিন উপজেলার ইছগাঁও গ্রাম থেকে নিজের পালন করা বড় আকৃতির ফিজিয়ান গরু আনেন। দাম হাঁকেন সাড়ে ৩ লক্ষ টাকা। কিন্তু সারাদিনে ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত সর্বোচ্চ দামদর হয়।
ওই হাটে গরু কিনতে আসা জগন্নাথপুর পৌরসভাধীন পশ্চিম ভবানীপুর গ্রামের জাহাঙ্গীর আলম বলেন, “গরুর দাম বেশ চড়া। বিক্রেতারা কেউ গরুর দাম ছাড়ছেন না। তাই গরু না কিনে বাড়ি ফিরে যাচ্ছি।
কার্যালয়ঃ ডাকবাংলো রোড, জগন্নাথপুর আ/এ, জগন্নাথপুর পৌরসভা, জগন্নাথপুর সুনামগঞ্জ।
যোগাযোগ : (মোবাইল ও হোয়াটস্অ্যাপ) 𝟎𝟏𝟕𝟏𝟏𝟏𝟎𝟒𝟒𝟒𝟖, 𝟎𝟏𝟕𝟏𝟔𝟎𝟐𝟑𝟏𝟒𝟎, 𝟎𝟏𝟕𝟏𝟐𝟖𝟎𝟎𝟔𝟔𝟕
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত